Type Here to Get Search Results !

Ind-Ban: বাংলাদেশের সাথে চীনের সখ্যতা বাড়তেই, ভারতের সাথে যোগাযোগ আমেরিকার!



নয়াদিল্লি; আপনার নিউজ:- হাসিনা সরকার থাকাকালীন বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে লগ্নি করেছিল চীন। বাংলাদেশের পদ পরিবর্তনের পরেও দেশটিতে অন্তর্বর্তী সরকার হাসিনার দেখানো পথেই হাঁটছে। ইতিমধ্যেই সরকারের বিভিন্ন উপদেষ্টাদের পক্ষ থেকে চীনের সাথে যোগাযোগ শুরু করা হয়েছে। আর ঠিক এই বিষয় এবার ভাবাতে শুরু করেছে আমেরিকাকে। 

জুলাই মাস থেকে যে অশান্তি ও হিংসাত্মক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, তা এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। তবে তা এখনও পুরোপুরি স্বাভাবিক নয়। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে আমেরিকা। পদ্মাপারের পরিস্থিতি নিয়ে যোগাযোগ রাখছে ভারত-সহ একাধিক দেশের সঙ্গে। সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ে প্রকাশ, বাংলাদেশ প্রসঙ্গে এ কথা জানিয়েছেন আমেরিকার বিদেশ দফতরের সহকারী মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল। 
বরাবর বাংলাদেশে সামুদ্রিক দ্বীপগুলোর উপরে নজর রয়েছে চীন এবং আমেরিকা। ভারত মহাসাগর এবং বঙ্গোপসাগরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বহুবার কুটনৈতিক লড়াই হয়েছে এই দুই দেশের মধ্যে। সদ্য প্রকাশিত এক সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, হাসিনা সেন্ট মার্টিন দ্বীপে আমেরিকার কার্যকলাপ না করতে দেওয়ার কারণে আওয়ামী লীগ সরকারকে বাংলাদেশ থেকে চক্রান্ত করে সরিয়েছে আমেরিকা। 

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ইতিমধ্যেই হিংসা থামানোর জন্য বার্তা দিয়েছেন। তাঁর সেই বার্তাকে স্বাগত জানিয়েছেন বেদান্ত। তিনি বলেন, “সাধারণ মানুষ ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের নয়া সরকারের উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছি।” 

বৃহস্পতিবার সকালেও স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে বক্তৃতার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুখে উঠে এসেছে সংখ্যালঘুদের প্রসঙ্গ। তিনি বলেছেন, “বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত ১৪০ কোটি ভারতবাসী।” যদিও বাংলাদেশ সংবাদ মাধ্যম খবরের অনুসারে, দেশটির অন্তর্বর্তী সরকারের বেশিরভাগ উপদেষ্টা ভারতের প্রতি নির্ভরশীলতা কমানোর দাবিতেই শাওয়াল করেছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ক্ষেত্রে চীনের ওপর বেশি ভরসা দেখাচ্ছেন দেশটির অন্তর্বর্তী সরকার। 


Tags

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Top Side