আপনার নিউজ ডেক্স:- তরুণী চিকিৎসক ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে এবার ময়না তদন্তের রিপোর্ট নিয়ে উড়ছে প্রশ্ন। তদন্তকারী ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের মতে ময়না তদন্তে যথেষ্ট ত্রুটি রয়েছে। দ্বিতীয়বার অত্যন্ত জরুরি ছিল ময়না তদন্ত করা। তদন্ত করতে নেমে সিবিআই কর্মকর্তাদের মনে হয়েছে আরজি করের কর্তাব্যক্তিদের একাংশ অনেক কিছু গোপন করার চেষ্টা করছেন।
দেশীয় এক সংবাদপত্রের খবর অনুসারে তদন্তকারী সিবিআই-এর ধারণা নির্যাতিতাকে ওই রাতে খাবারের সঙ্গে ওষুধ মিশিয়ে বা অন্য ভাবে সংজ্ঞাহীন করাও হয়ে থাকতে পারে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে খটকা, ময়না তদন্তের রিপোর্টে কোনও বিষক্রিয়া ধরা পড়েনি। শুধু পাকস্থলীতে কতটা খাবার ছিল, তা বলা হয়েছে। সিবিআই-এর তদন্তকারী দলের সদস্য এক ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘‘নানা কারণেই ময়না তদন্তের রিপোর্ট ত্রুটিপূর্ণ লাগছে। দ্বিতীয় বার ময়না তদন্ত করানো অত্যন্ত জরুরি ছিল।’’ সুরতহাল এবং ময়না তদন্তের রিপোর্ট উচ্চ আদালতে পেশ করা হবে বলেও জানিয়েছে সিবিআই। তদন্তকারীদের মতে, এই খুন, ধর্ষণে শেষ পর্যন্ত পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণের সূত্রই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।