আপনার নিউজ ডেক্স:- যেকোনো মানুষের জীবনে খাদ্য, পোশাক এবং বাসস্থান খুব জরুরী। আর সেই জরুরী বিষয়গুলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছে পাকিস্তানের সাধারণ জনগণ। দীর্ঘদিন ধরে পাকিস্তানে গণভিক্ষোভ চলছে। পাকিস্তানের সাবেগ প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ দেখাচ্ছে। এর মাঝে খাদ্যের দাবিতে রাজপথে পাকিস্তানের মা বোনেরা।
ইমরানের জেলবন্দি থাকা নিয়েও নাকি দেশের অন্দরে ক্ষোভ জমছে। দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুক্তি চাইছে পিটিআই রাজনৈতিক দল। আর তাই যাতে পাকিস্তানেও বাংলাদেশের মতো সরকার বিরোধী আন্দোলনের আগুন না জ্বলে ওঠে এবং তাতে যেন সমাজমাধ্যমের হাওয়া না লাগে, সেই কারণেই নাকি পদক্ষেপ করে ইন্টারনেটের গতি কমিয়ে দিয়েছে পাক সরকার।
যদিও ‘ফায়ারওয়াল’ ইনস্টল করার বা বিরোধীদের কণ্ঠরোধের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশন অথরিটি (পিটিএ)-র চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, সমুদ্রের তলায় ইন্টারনেট পরিষেবার জন্য যে অপটিক্যাল ফাইবার বা সাবমেরিন তার রয়েছে, তা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণেই গতি কমেছে ইন্টারনেটের।সরকার এ-ও জানিয়েছে, ‘ওয়েব ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম’-এর প্রয়োজনীয় আপগ্রেডের জন্যও ইন্টারনেট পরিষেবায় গন্ডগোল দেখা দিয়েছে।