Type Here to Get Search Results !

মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়


আপনার নিউজ:-
গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করার জন্য আপনার মাসিক মিস হওয়ার এক সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা করা ভাল। এটি করার ফলে গর্ভাবস্থা পরীক্ষার সঠিকতা বৃদ্ধি পাবে। আপনি যদি মাসিক মিস হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে না চান, তাহলে যৌন মিলনের পর অন্তত এক বা দুই সপ্তাহ অপেক্ষা করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

ফ্রী তে পরামর্শ নিতে এখানে ক্লিক করুন
প্রেগন্যান্সি টেস্টের ক্ষেত্রে আমরা ব্লাড টেস্ট (রক্ত পরীক্ষা) করতে পারি এবং ইউরিন টেস্ট (প্রস্রাব পরীক্ষা) করতে পারি। যদি ব্লাড টেস্টের কথা বলেন, তাহলে পিরিয়ড (মাসিক) মিস হওয়ার পরেই করতে পারেন।

আমার সাধারণত ব্লাড টেস্ট করি না। ইউরিন টেস্ট করি। যদি আমরা ইউরিনের ভালো ফলাফল পেতে চাই, তাহলে মেনুস্ট্রুয়েশনের (মাসিক) ১৫ দিন পর টেস্ট করলেই নিশ্চিত ফলাফল পাওয়া যাবে। এর আগে যদি নেগেটিভও আসে, তাহলে আবারও করতে হবে।


এবার প্রশ্ন হল মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায় ? পিরিয়ড বা মাসিকের তারিখ পার হয়ে যাবার পর অনেকেই দুশ্চিন্তা করে থাকেন যে গর্ভবতী হয়ে পড়লেন কিনা। আমাদের জেনে রাখা উচিত যে গর্ভবতী হওয়া ছাড়াও পিরিয়ড মিস হতে পারে।



Tags

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

Top Side