আপনার নিউজ:- মহাকাশ জগতে বর্তমানে ভারতবর্ষ চন্দ্রযান তিনের মাধ্যমে ইতিহাস রচনা করেছেন। ভারতীয় মহাকাশ সংস্থা ইসরো যা করে দেখিয়েছে,তা ইতিপূর্বে কেউ করে সক্ষম হয়ে উঠতে পারেনি। ২৩ শে আগস্ট যখন ভারত ইতিহাস রচনা করছে সেই শুভ লগ্নে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী আফ্রিকায় ব্রিকসের সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। তাই ভার্চুয়াল ভাবেই এই শুভক্ষণের সাক্ষী হতে হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী মোদিকে। দেশে ফিরেই এই ঐতিহাসিক দিনটিকে জাতীয় মহাকাশ দিবস বলে ঘোষণা করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী।
উল্লেখ্য, ইসরো ২৩ শে আগস্ট গোটা পৃথিবীর বুকে ভারতবর্ষের নাম কে আরো একবার স্বর্ণাক্ষরে লিখেছে। চন্দ্রযান ২ অসফলের পরেই অনেক দেশ ভেবেছিল ভারতবর্ষ হয়তো আর চন্দ্র অভিযানের সিদ্ধান্ত নেবেনা,তবে গোটা বিশ্বকে অবাক করে মাত্র ১৬ টাকা কিলোমিটার খরচে চন্দ্রযান তিন সফলভাবে উৎক্ষেপণ করেছিল ইসরো। চাঁদে যে অংশে চন্দ্রযান তিন কে প্রেরণ করা হয়েছিল সেই গোলার্ধে রাশিয়া থেকে জাপান কোন দেশ সফল হতে পারেনি। গোটা বিশ্ব তাকিয়ে ছিল ভারতের দিকে, হ্যাঁ ভারত পেরেছে তেইশে আগস্ট সফলভাবে চাঁদের বুকে পা রাখে লেন্ডার বিক্রম। সেই শুভক্ষণে গোটা ভারতবর্ষের আপামর জনগণ শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা জানিয়েছে ইসরো কর্তৃপক্ষদের।
প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরেই ইসরোর প্রশংসা করেন, লেন্ডার বিক্রম যে স্থানে চাঁদে পা রেখেছিল সেই স্থানকে 'শিবশক্তি ' নামকরণ করেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। চন্দ্রযান 3-এ মহিলা বিজ্ঞানীরা মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। এই 'শিবশক্তি' পয়েন্টটি আগামী প্রজন্মকে মানুষের কল্যাণে বিজ্ঞান ব্যবহার করতে অনুপ্রাণিত করবে। মানুষের কল্যাণ আমাদের সর্বোচ্চ অঙ্গীকার," বেঙ্গালুরুতে ইসরো টেলিমেট্রি ট্র্যাকিং অ্যান্ড কমান্ড নেটওয়ার্ক মিশন কন্ট্রোল কমপ্লেক্সে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছেন