![]() |
Pic-PTI |
পুনে:- ওয়াশিংটন সুন্দরের বল সাপের ফণার মতো বার হল হাত থেকে। ব্যাটের সামনে দিয়ে গিয়ে লাগল মিডল স্টাম্পে। বোঝা গেল কেন তিন বছর পর আবার টেস্ট জার্সি দেওয়া হয়েছে ওয়াশিংটনকে।
এর চেয়ে সুন্দর প্রত্যাবর্তন আর কী হতে পারে! দীর্ঘ সাড়ে তিন বছর পর টেস্ট খেলার সুযোগ। আর প্রথম ইনিংসেই সাত উইকেট! টেস্ট কেরিয়ারের সেরা বোলিং পরিসংখ্যান। সব যেন নিখুঁত। অথচ নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে স্কোয়াডে ছিলেনই না ওয়াশিংটন সুন্দর। খেলছিলেন রঞ্জি ট্রফিতে। এর মাঝে নাকি কল্পনাও করেছেন, তাঁর জীবনে বড় কিছু হতে চলেছে। সাদা বলের ক্রিকেটে একটা স্লোগান খুবই পরিচিত। এ বার ওয়াশিংটনের মুখেও সেই ‘গডস প্ল্যান’। যা শুনে কৌতুহল আটকে রাখতে পারলেন না ভারতের দুই প্রাক্তন ক্রিকেটার।
সম্ভবত ম্যাচও ঘুরিয়ে দিলেন স্পিন ঘূর্ণিতে। কেরিয়ারের সেরা বোলিংয়ের পর তিনি জানালেন, “অবিশ্বাস্য অনুভূতি হচ্ছে। আমি নিখুঁতভাবে বল করতে চেয়েছিলাম। কে ব্যাট করতে আসছেন, কিংবা কোন পরিস্থিতিতে বল করছি, সেসব নিয়ে ভাবিনি। সব ঈশ্বরের পরিকল্পনা। আমি পিচের একটা নির্দিষ্ট জায়গায় বল করতে চেয়েছিলাম। কখনও কখনও বলের গতি বদলেছি। সেটাই সাফল্য এনে দিয়েছে।”