বাংলাদেশ:- স্পীড বোট সহ ফাইবারগ্লাস সামগ্রী উৎপাদনের জন্য লাইসেন্সবিহীন একটি প্ল্যান্ট, বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়ের প্রবেশ পথের সংলগ্ন একটি এলাকা দখল করে শ্রীনগরে নির্মিত হয়েছিল। সার্ভিস লেনের চেকপয়েন্টের উপরে অসংখ্য নৌকা এবং সমস্ত পণ্য সারিবদ্ধ। ব্যস্ততম সড়কে যানবাহন চালানো বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে। অপরদিকে অপরিকল্পিত বেড়িবাঁধ ও রাস্তার পাশের স্থাপনা সার্ভিস রোডের পানি নিষ্কাশনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। বৃষ্টি হলেই রাস্তায় পানি জমে যায়। বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়ের শ্রীনগর-উপজেলা থেকে সমশপুর-দোগাছি রেলস্টেশনের বিপরীত দিকে "রূপা এবং ফাইবারগ্লাস ইঞ্জিন ওয়ার্কশপ" নামে একটি ওয়ার্কশপ নির্মিত হয়েছিল, অর্থাৎ। ঘন্টা রাস্তার পশ্চিম পাশে সার্ভিস লেনে।
এর আগে, 17 আগস্ট, 2023 পত্রিকায় একটি ফটো প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল, তবে উদ্ভিদটি পর্যবেক্ষণ করা অব্যাহত রয়েছে। সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, টিনশেড প্ল্যান্টে বেশ কয়েকজন শ্রমিক কাজ করছেন। দেখা যায়, প্ল্যান্টটি নৌকা উৎপাদনে নিয়োজিত রয়েছে। বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের সমন্বয়ে ফাইবার তৈরি করা হয়। রাস্তার জায়গার উপচে পড়া ভিড় এবং কারখানার অবস্থানের কারণে সার্ভিস রোডের ড্রেনেজ ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে অবরুদ্ধ। বৃষ্টির পানিতে গলি জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে। এ ছাড়া কারখানার শ্রমিকরা জানান, কারখানার পূর্ব পাশের রাস্তার এলাকা ভরাট করে বালু ক্রয়-বিক্রয় করেন অন্য এক ব্যক্তি। কারখানার পরিচালক মো. তপু শেখ জানান, দুই মাস আগে কারখানাটি এখানে স্থানান্তর করা হয়েছে। আগে মাওয়া ঘাট এলাকায় প্ল্যান্টটি ছিল। Mkr মেদেনী মন্ডল জেলার লাউখজং উপজেলা থেকে কারখানার ম্যানেজার মো. খলিল বেপারী বলেন, আমি আগামী ১০ দিনের মধ্যে কারখানাটি সরিয়ে নেব। তিনি আজহার উকিল নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশের জমি ভাড়া নেন।
সড়ক ও জনপথ প্রকৌশলী (শ্রীনগর জোন) দেবাশীষ বিহারী দাস বলেন, "এক্সপ্রেস রোডগুলো আমাদের এখতিয়ারের অধীনে নয়।"
খানসারা ট্রাফিক পুলিশ বিভাগের প্রধান কাঞ্চন কুমার সিং বলেন, আমি এ বিষয়ে অবগত নই। আলোচনা সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।